News:

Skill.jobs Forum is an open platform (a board of discussions) where all sorts of knowledge-based news, topics, articles on Career, Job Industry, employment and Entrepreneurship skills enhancement related issues for all groups of individual/people such as learners, students, jobseekers, employers, recruiters, self-employed professionals and for business-forum/professional-associations.  It intents of empowering people with SKILLS for creating opportunities, which ultimately pursue the motto of Skill.jobs 'Be Skilled, Get Hired'

Acceptable and Appropriate topics would be posted by the Moderator of Skill.jobs Forum.

Main Menu

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের বাস্তব কাজ ও কল্পনাবিলাস

Started by Noor E Alam, May 17, 2018, 09:28:34 AM

Previous topic - Next topic

Noor E Alam

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ নিয়ে সরকারি মহল থেকে পর্যাপ্ত তথ্য প্রদান এবং সেসব তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের উপযুক্ত পরিসর না থাকায় এ বিষয়ে অনেক বিতর্ক হয়েছে। বিভ্রান্তিও হয়েছে। বিশেষ করে প্রথম বাংলাদেশি কৃত্রিম উপগ্রহ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর (বিএস-১) কাজ নিয়ে কিছু বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। ভিন্ন ভিন্ন স্যাটেলাইটের ভিন্ন ভিন্ন কাজ সম্পর্কে ধারণা না থাকায় অনেক বিএস-১ দিয়ে সব ধরনের স্যাটেলাইটের কাজ করাতে চেয়েছেন। যোগাযোগের কাজের জন্য বানানো স্যাটেলাইট শুধু যোগাযোগের কাজই করবে। আবহাওয়া পূর্বাভাস, ভূতাত্ত্বিক জরিপ, ছবি তোলা, মানচিত্র তৈরি, জলবায়ু পরিবর্তনের সমীক্ষা ইত্যাকার কাজগুলো ভিন্ন ভিন্ন স্যাটেলাইট দিয়ে করানো হয়। এই পরিপ্রেক্ষিতে কারিগরি দিক থেকে বিএস-১ সক্ষমতার দিকগুলো নিয়ে আলোচনার প্রয়াস পাচ্ছি।

বিএস-১-এর রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনাকে সামনে রেখে হওয়া আলোচনাগুলোয় ট্রান্সপন্ডার বিক্রির ব্যাপারটির বহুল ব্যবহার লক্ষণীয়। প্রথমেই ট্রান্সপন্ডার সম্পর্কে খানিকটা জেনে নিই।

যোগাযোগে ট্রান্সিভার, রিপিটার ও ট্রান্সপন্ডার
ট্রান্সপন্ডার (ট্রান্সমিটার-রিস্পন্ডার) কোনো উৎস থেকে সংকেত গ্রহণ করে এবং তাকে অ্যাম্পলিফাই বা বিবর্ধন করে আবার এমনভাবে ফেরত পাঠায় যাতে বহুসংখ্যক গ্রাহক ওই সংকেত বা সিগন্যাল গ্রহণ করতে পারে। ট্রান্সপন্ডার অনেকটা টিভি বা রেডিওর রিলে স্টেশনের মতো, যারা একই সঙ্গে বহু চ্যানেল সম্প্রচার করে। স্যাটেলাইট কমিউনিকেশনে একটি ট্রান্সপন্ডার এক গুচ্ছ ভূ থেকে উপগ্রহে আপ লিংক তরঙ্গপথ গ্রহণ করে পৃথিবীর দিকে ডাউন লিংকে তাদের অপর আরেক গুচ্ছ ভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সি সেট সম্প্রচার করে। কী কাজ দেওয়া হচ্ছে, তার ওপর নির্ভর করে ট্রান্সপন্ডার বিবিধ রকমের কাজ যুগপৎ করতে পারে। যেমন: লোকেশন সার্ভিস, দূরত্ব পরিমাপের মতো কাজ।

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর কারিগরি বৈশিষ্ট্য
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের কারিগরি নকশা তৈরি, প্রস্তুতকরণ, পরীক্ষা এবং কক্ষপথে উৎক্ষেপণের দায়িত্বে ছিল 'থ্যালেস এলেনিয়া স্পেস' কোম্পানি। এর আয়ুষ্কাল ১৫ বছর এবং মূল কাজ হলো টিভি সম্প্রচার, ভিস্যাট ও ডিটিএইচ।

বিএস-১ স্যাটেলাইটটি ২৬টি কে-ইউ ব্যান্ড এবং ১৪টি সি ব্যান্ড ট্রান্সপন্ডার সজ্জিত হয়েছে ১১৯ দশমিক ১ পূর্ব দ্রাঘিমার কক্ষপথের অবস্থান থেকে। কে-ইউ ব্যান্ডের আওতায় রয়েছে বাংলাদেশ, বঙ্গোপসাগরে তার জলসীমাসহ ভারত, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, ফিলিপাইন ও ইন্দোনেশিয়া অঞ্চল। সি ব্যান্ডেরও আওতায় থাকবে এই সমুদয় অঞ্চল। উল্লেখ্য, যেহেতু বাংলাদেশ ৯০ দশমিক ৪ দ্রাঘিমাংশে অবস্থান করছে, তাই ১১৯ দশমিক ২ পূর্ব দ্রাঘিমার কক্ষপথে থাকা ভূ-স্থির উপগ্রহের (জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট) সবচেয়ে অনুকূল আওতায় (অপটিমাম কভারেজ) বাংলাদেশের স্থল ও জলসীমা পড়ছে না; বরং এর খুব উচ্চমান সুবিধা পাবে ইন্দো-ফিলিপিনো অঞ্চল।

থ্যালিস বলছে, ইন অরবিট টেস্ট (আইওটি) সম্পন্ন হওয়া সাপেক্ষে বিএস-১ নিম্নোক্ত প্রান্তিক সেবাগুলো দিতে পারবে:

১. ডিটিএইচ (ডিরেক্ট টু হোম)-মাল্টিপ্লেক্সড ডিজিটাল টেলিভিশন, রেডিও এবং সংশ্লিষ্ট ডেটা, যা সরাসরি খুব ছোট রেডিও অ্যানটেনাগুলোয় সরবরাহ করবে।
২. ভিডিও ডিস্ট্রিবিউশন-মাল্টিপ্লেক্সড ডিজিটাল টেলিভিশন, রেডিও এবং সংশ্লিষ্ট ডেটা, যা মধ্যমান রেডিও অ্যানটেনাগুলোয় সরবরাহ করবে।
৩. ভিস্যাট প্রাইভেট নেটওয়ার্ক-ভয়েস, ডেটা এবং ইন্টারনেট সার্ভিসযুক্ত প্রাইভেট নেটওয়ার্ক সরবরাহ করবে, যা ব্যাংক, গ্যাস স্টেশন ইত্যাদিতে মধ্যমান রেডিও অ্যানটেনার মাধ্যমে সরবরাহ করবে।
৪. ব্রডব্যান্ড-রিমোট অ্যান্ড ইউজারকে (ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান) উচ্চগতির ইন্টারনেট সুবিধা দেবে।
৫. কমিউনিকেশন ট্রাংক-ওয়াইড ব্যান্ড উচ্চ ক্ষমতার পয়েন্ট টু পয়েন্ট ডেটা সার্ভিস সরবরাহ করবে।

উল্লেখ্য, উপরিউক্ত ৪ ও ৫ নম্বর সেবার জন্য আলাদা একটি স্যাটেলাইট ফোন অপারেটর তৈরি করার প্রয়োজন পড়বে। এর ইউজার টার্মিনাল (যাকে আমরা মোবাইল বলি) ল্যাপটপ সাইজের বা তারও বড় হয়ে থাকে। বেশ কয়েকটি বৈশ্বিক কোম্পানি মাত্র তিন বা চারটি স্যাটেলাইট দিয়ে সারা পৃথিবীতে এই জরুরি সেবা দিয়ে থাকে, সাধারণত দুর্যোগপূর্ণ কিংবা প্রত্যন্ত এলাকায় যা কাজে লাগে। ভূমিকম্প, সুনামি এমনকি প্রলয়ংকরী ঝড় ও বন্যার সময়ে বৈশ্বিক ত্রাণ সংস্থাগুলোকে এসব স্যাট ফোন ব্যবহার করতে দেখা যায়। তবে যেহেতু বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট একটি জিওস্টেশনারি অরবিট স্যাটেলাইট (ব্যবহারকারী থেকে প্রায় ৩৫ হাজার ৭৮৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থান করে) তাই এর ভয়েস ও ডেটা কমিউনিকেশনে উল্লেখযোগ্য মাত্রায় সময়ের পার্থক্য (ল্যাটেন্সি বা ডিলে) থাকে, যা দিয়ে উচ্চ ভয়েস ও ডেটা ধারণক্ষমতার স্বাভাবিক বাণিজ্যিক টেরেস্ট্রিয়াল টেলিসেবা দেওয়া যায় না। লো আর্থ অরবিট বা লিও স্যাটেলাইটের তুলনায় এখানে ব্যান্ডউইথ বেশি থাকলেও উচ্চ ল্যাটেন্সির কারণে ৬০ থেকে ৫১২ কেবিপিএসের টেকসই সেবাদান সম্ভব। ফলে বলতে পারি, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মূলত ডিজিটাল টিভি ব্রডকাস্টিং, রেডিও ব্রডকাস্টিং এবং ভি-স্যাট স্যাটেলাইট। অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট একটি যোগাযোগ উপগ্রহ, যা দিয়ে কিছু শর্ত পূরণ সাপেক্ষে সীমিত পরিসরে জরুরি টেলিকম সেবাও দেওয়া যাবে।

বহুবিধ কাজে ব্যবহৃত নানাবিধ কৃত্রিম উপগ্রহ
কৃত্রিম সম্প্রচার ও যোগাযোগ উপগ্রহের বাইরেও নানাবিধ স্যাটেলাইট রয়েছে, যা মহাশূন্য দর্শন (স্পেস অবজারভেশন, এস্ট্রনমি), আবহাওয়া পরিমাপ (ওয়েদার অ্যান্ড এটমোস্ফেরিক স্ট্যাডি), বিশেষ বিশেষ গবেষণা, বিশেষায়িত টেলিযোগাযোগ, নেভিগেশন, সার্চ অ্যান্ড রেস্কিউ, রিমোট সেন্সিং ইত্যাদি বিশেষ বিশেষ কাজে নিয়োজিত রয়েছে। তবে কথা হচ্ছে, এর জন্য ওই বিশেষ কৃত্রিম উপগ্রহকে বিশেষ বিশেষ হার্ডওয়্যারে সজ্জিত করা হয়। যোগাযোগ স্যাটেলাইটে যেমন থাকে ট্রান্সপন্ডার, তেমনি আবহাওয়া উপগ্রহগুলোয় পে লোড হিসাবে থাকে রেডিও মিটার (রেডিয়েশন মাপার যন্ত্র), স্কেটারোমিটার (পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত বিভিন্ন গ্যাস, যেমন: কার্বন ডাই-অক্সাইড, ওজোন, নাইট্রাস অক্সাইড ইত্যাদি পরিমাপক), লাইটিং ইমেজার (বিদ্যুৎ চমকানো মনিটর করা) ইত্যাদি। এ ছাড়া গবেষণাকাজে নিয়োজিত উপগ্রহে স্পেকট্রেমিটার (তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ স্ট্যাডি মনিটর করা), আলটিমিটার (উচ্চতা ও স্পেস ডিসট্যান্স মাপা) ইত্যাদি নামক বিভিন্ন ধরনের মনিটরিং যন্ত্র ও ক্যামেরা থাকে।

যেহেতু বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটে শুধু ট্রান্সপন্ডার নামক যন্ত্র আছে এবং এর বাইরে ওপরে বর্ণিত অন্য কোনো যন্ত্র বা ক্যামেরা নেই, তাই এটা মূলত ডিজিটাল টিভি ব্রডকাস্টিং, রেডিও ব্রডকাস্টিং এবং একটি যোগাযোগ স্যাটেলাইট। আশা করি, এই পর্যায়ে এসে বিভ্রান্তির কিছুটা অবসান হবে এবং বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-কে জড়িয়ে রচিত কল্পকথা ছড়ানোর অতি উৎসাহী ব্যাপারগুলো কমে আসবে।

অন্যায্য প্রত্যাশার চাপ কিংবা অতি উৎসাহী প্রচারণা!
১. বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ বাংলাদেশে ডিরেক্ট টু হোম (ডিটিএইচ) সেবায় ব্যাপক মাত্রা যোগ করবে। দেশে এখনো কেব্‌ল টিভির জয়জয়কার, এখানে স্যাটেলাইট টিভি বা ডিশ টিভির ব্যবসা ব্যাপকভাবে উন্মুক্ত হয়নি। যেহেতু কেব্‌ল টিভি শত শত কিংবা হাজার মাইলের কেব্‌ল ওয়্যার লাইন টেনে করা হয়, তাই নগরীর রাস্তার ওভার হেড কিংবা আন্ডারগ্রাউন্ড স্পেস ম্যানেজমেন্টে এটা প্রশাসনিক দিক থেকে জঞ্জালপূর্ণ, তাই কেব্‌ল সম্প্রচার বন্ধ হওয়া জরুরি।

যেহেতু বাংলাদেশ ৯০ দশমিক ৪ দ্রাঘিমাংশে অবস্থান করছে, তাই ১১৯ দশমিক ২ পূর্ব দ্রাঘিমার অর্বিটাল পজিশনে থাকা জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইটের (ভূ-স্থির উপগ্রহ) অনুকূল আওতায় বাংলাদেশের স্থল ও জলসীমা থাকছে না। ফলে বাংলাদেশি টিভি সম্প্রচারকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিশেষভাবে বৃষ্টি, কুয়াশা এবং ঝড়-বাদলের সময়ে সম্প্রচার কোয়ালিটি পাইলট করে প্রমাণ করে দেখানোর একটা বাধ্যবাধকতা থেকে গেছে। অন্যদিকে, যেহেতু বর্তমানে টিভি স্টেশনগুলো ইতিমধ্যেই বাইরের স্যাটেলাইট সম্প্রচার কোম্পানির সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদে চুক্তিবদ্ধ এবং টিভিগুলোর সঞ্চালনের সমুদয় কারিগরি যন্ত্রপাতি ডিটিএইচ পদ্ধতির নয়, তাই এখনই তাদের ওপর বিএস-১-এর ওপর নির্ভরশীল হওয়ার প্রত্যাশাও অন্যায্য।

বিপরীতে যেহেতু খুব উচ্চমান কভারেজ পাওয়া যাবে ইন্দো-ফিলিপিনো টেরিটরিতে, নবগঠিত বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডকে (বিসিএসসিএল) ওই অঞ্চলে সম্ভাব্য গ্রাহক-ক্রেতা খুঁজতে হবে দ্রুত। অন্যান্য দেশে সাধারণ একটি যোগাযোগ উপগ্রহ উৎক্ষেপণের আগেই এই ধরনের বাণিজ্যিক বন্দোবস্ত করে রাখা হয়। আমাদের বেলায় সেটা ঘটেনি।

পাশাপাশি বিএস-১ 'ভিস্যাট'ভিত্তিক প্রাইভেট নেটওয়ার্ক তৈরির পথ উন্মুক্ত করবে। এটা ভয়েস, ডেটা ও ইন্টারনেট সার্ভিসযুক্ত প্রাইভেট নেটওয়ার্ক তৈরির পথ উন্মুক্ত করবে, যা বাংলাদেশের ব্যাংক, গ্যাস স্টেশন, বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রি ইত্যাদিতে অনুপস্থিত। আমরা আশা করব, বিসিএসসিএল দেশে ও দেশের বাইরে ফার ইস্টার্ন ইন্দো-ফিলিপিনো জোনে রাজস্ব আয়ের ভিস্যাট-কেন্দ্রিক এই নতুন দিকও সন্ধান করে দেখবে।

২. প্রলয়ংকরী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বিশেষ করে মর্মন্তুদ বন্যা, ঝড় বা সিডরের মতো পরিস্থিতি মোকাবিলায়, কিংবা ভূমিকম্প পরিস্থিতিতে কীভাবে ত্রাণ ও উদ্ধারকর্মীদের যোগাযোগের জন্য বিএস-১-কেন্দ্রিক স্যাটেলাইট ইউজার অ্যান্ড টার্মিনাল ফোন বা ল্যাপটপ কাজে লাগানো যায়, তা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। যেহেতু বৈশ্বিক কোম্পানিগুলো ইতিমধ্যেই স্থাপিত বিশেষ কৃত্রিম উপগ্রহ দিয়ে এই সার্ভিস দিচ্ছে, তাই সেখান থেকে খরচ সীমিত রেখে পর্যাপ্তসংখ্যক স্যাট ফোন বা স্যাট টার্মিনাল কেনা যেতে পারে (হাইতি, ক্রাইস্ট চার্চ, সিচুয়ানে কিংবা ইতালিতে এই কোম্পানিগুলো কাজ করেছে)। অন্যদিকে, এই কাজের জন্য বাংলাদেশের বাহিনীগুলোর ওয়াকিটকি সার্ভিসও ব্যবহার করা যেতে পারে। এর বাইরে টেলিকমের ইমার্জেন্সি সার্ভিস প্রভিশনের কাজও বাকি আছে। তাই অপ্রয়োজনীয় খরচের লাগাম টেনে সাশ্রয়ী এবং টেকসই সমাধানই কাম্য।

৩. বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট দিয়ে ছবি তোলা, ইমেজ প্রসেসিং, বন্যা পরিস্থিতি পরিমাপ, পানির উচ্চতা নির্ণয়, আবহাওয়া পূর্বাভাস, দূরত্ব পরিমাপ, নদীর নাব্যতা ও গতিপথ পর্যবেক্ষণ, জলাভূমির সংকোচন-প্রসারণ, রাস্তাঘাটের নিপুণ ডিজিটাল মানচিত্র, আর্থ অবজারভেটরি কিংবা জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত কাজগুলো করা যাবে না। এর জন্য ভিন্ন ভিন্ন বিশেষায়িত কৃত্রিম উপগ্রহ রয়েছে।


Source:- http://www.prothomalo.com/opinion/article/1490151/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AC-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9C-%E0%A6%93-%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8