News:

Skill.jobs Forum is an open platform (a board of discussions) where all sorts of knowledge-based news, topics, articles on Career, Job Industry, employment and Entrepreneurship skills enhancement related issues for all groups of individual/people such as learners, students, jobseekers, employers, recruiters, self-employed professionals and for business-forum/professional-associations.  It intents of empowering people with SKILLS for creating opportunities, which ultimately pursue the motto of Skill.jobs 'Be Skilled, Get Hired'

Acceptable and Appropriate topics would be posted by the Moderator of Skill.jobs Forum.

Main Menu

Job interview the 5 foolish not to bear

Started by jihad, December 01, 2013, 02:33:59 PM

Previous topic - Next topic

jihad

চাকরির ইন্টারভিউ যে 5 টি বোকামি কখনোই করবেন না


চাকরির ইন্টারভিউ চাকরিপ্রার্থীদের নিকট একটি বাড়তি চাপের বিষয়। ইন্টারভিউয়ের প্রশ্নকর্তারা যেমন ভালো-উপযুক্ত লোক বাছাই করার চাপে ভোগেন, তেমনি চাকরিপ্রার্থীরাও এমন স্নায়ুচাপে ভোগেন যে ইন্টারভিউ দেওয়ার সময় তারা ধরেই নেন তাদেরকে মাইক্রোস্কোপ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

অমুক উত্তরটা এভাবে না দিলেও হতো, অমুক জায়গায় এই প্রশ্নটা করা উচিত ছিলো অথবা অমুক কাজটি অন্যভাবেও করলে পারতাম ৷ পেছনে ফিরে তাকালে এমন অনেক কারণই পাওয়া যাবে যা নিয়ে আমরা আফসোস করি ৷

চাকরির ইন্টারভিউয়ে কোন ধরনের বোকামি করতে হয় না তা আমরা অনেকেই জানি যেমন- অপ্রত্যাশিতভাবে পারিশ্রমিকের কথা জিজ্ঞেস করা, প্রাক্তন কর্মচারীর সম্পর্কে সমালোচনা করা অথবা অপ্রয়োজনীয় ফোন রিসিভ করা।

এখানে আরো ৫টি বিষয় তুলে ধরা হলো

১. আমার শুধু চাকরি দরকার: হাউস্টোনের ক্যারিয়ার কাউন্সিলিং এর গেয়ে ওয়েন্ট্রব বলেন, এই শব্দটা ইদানীং অনেক বেশি শোনা যায়। কেননা এখন অনেক মানুষের চাকরি দরকার। 'অভিজ্ঞ লোক' লাগবে এই কথাটা বেকারদের নিকট একটা অভিশপ্ত বাক্যে পরিণত হয়েছে। এবং এটাও সত্যি যে চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানও লোক খুঁজে বেড়াচ্ছে। তবে তারা চায় এমন একজন যে ওই পদে বসলে কম্পানির উন্নতি হবে হবে এবং কম্পানির প্রতি বিশ্বস্ত থাকবে।

২. সুযোগ সুবিধা কি দেবেন?: এই ধরনের বাক্য আপনার ইন্টারভিউকে ভয়ংকরভাবে খারাপ করে ফেলবে। আপনি যদি বলে ফেলেন তাহলে ভেবে দেখেছেন কি কেন আপনি এই ধরনের কথা বলেছেন? ব্যবস্থাপনা পরামর্শক ব্যারি মাহের সম্প্রতি এই ধরনের একটা ইন্টারভিউয়ের মুখোমুখি হয়েছিলেন। চাকরিপ্রার্থী প্রথম যে তিনটি কথা জানতে চেয়েছিলো- আমি ছুটি কেমন পাবো? কাজের উপযুক্ত হওয়ার আগে ছুটির জন্য কেমন সময় দিতে হবে চাকরিতে? ছুটির আগে অতিরিক্ত কত সময় দিতে হবে? এই ধরনের চাকরিপ্রার্থীদের কোন কারণ ছাড়াই চাকরি দেওয়া হয় না। একই ধরনের কথা আপনার অন্যান্য সুযোগ সুবিধার জন্যও বলা ঠিক না। যেমন আপনি কবে প্রমোশন পাবেন কিংবা এই ধরনের প্রশ্ন করলে আপনার আর চাকরি করতে হবে না।

৩. রিসুমেডে এর সিইও এর রেফারেন্স টেনে বলা যেতে পারে, অন্য কোথাও ইন্টারভিউ দিচ্ছেন কিংবা দিচ্ছেন এই ধরনের কথা কখনোই তুলবেন না। এ ছাড়াও আপনার কোথাও অন্য কম্পানির ইন্টারভিউ এর শিডিঊল আছে বা অন্য কম্পানি আপনাকে চায় এই ধরনের কথার জের টানা যাবে না। না হলে আপনি বর্তমানে যেখানে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন তারা আপনার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। আপনার প্রতি উৎসাহ দেখাবে না। অন্য কোথাও ইন্টারভিউয়ের কথা শুনলে তারা মনে করবে আপনার মন স্থির নেই। আর এই ধরনের ব্যাপারে পেশাদারিত্ব থাকে না।

৪. কিছুই না: ইন্টারভিউয়ের প্রশ্নের ব্যাপারে কোন এক্সকিউজ গ্রহণযোগ্য হবে না। দুই পথে ইন্টারভিউ হয়। প্রথমে কম্পানি আপনাকে ঝালিয়ে দেখবে আপনি উপযুক্ত কী না। যদি কম্পানি আপনার পছন্দ হয় তাহলে আপনি জানতে চাইতে পারেন যখন আপনার সামনে ইন্টারভিউ আসবে। মাইক ফ্লেমিং বলেন, এটাই আপনার সুযোগ। ইয়েসএসএইচআর এই ব্যাপারে কিছু প্রশ্ন সাজিয়েছেন। যেমন- এই কম্পানির কোন জিনিসটা আপনার সবচেয়ে ভালো লেগেছে? এমন কিছু জানার আছে যেটা আমি আমার দরখাস্ততে উল্লেখ করিনি? ফ্লেমিং বলেন, এ ছাড়া কম্পানির উল্লেখযোগ্য কিছু জানতে চাইতে পারেন।

৫. ভুল নাম: ইন্টারভিউয়ে আপনার নাম পরিষ্কার ভাষায় বলার জন্য সময় নিন। আপনি জানতে পারবেন না যে আপনার ইন্টারভিউ কোথা থেকে শুরু হয়ে গেছে। দেখা যাচ্ছে যে রিসেপশনিস্ট আপনাকে জিজ্ঞেস করেছিলো আপনি নিশ্চই ডেভিড? ডোনাল্ড? এই সময় অপ্রস্তুত হয়ে যেতে পারেন। এটাও সঠিক ব্যক্তিকে নির্বাচন করার একটা পথ। হয়তো প্রত্যেকে জেনে যাবে আপনার অপ্রস্তুতের কথা। এই ছোট্ট পদক্ষেপটাও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
সূত্র: ইন্টারনেট