(http://www.ittefaq.com.bd/assets/images/news_images/2018/05/08/1525775725.jpg)
নতুন ও বিশেষ সুবিধা যুক্ত করে পাঠাও তাদের অ্যাপের নতুন সংস্করণ ২.০-এর আত্মপ্রকাশ ঘোষণা করেছে। এই সুবিধার ফলে অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে ঢাকার যে কোন স্থানে বসে পাঠাও ফুড গ্রহণ করতে পারবেন। পাঠাওয়ের রেস্টুরেন্ট তালিকায় ঢাকার সবচেয়ে জনপ্রিয় খাদ্যসম্ভার সমুহের নাম রয়েছে। রয়েছে স্টার কাবাবসহ জনপ্রিয় সকল ছোট ও বড় রেস্টুরেন্ট রয়েছে। এই তালিকায় আছে সিপি'র মতো ক্ষুদ্রাকার ফ্রেনসাইজিও।
কাছাকাছি দূরত্বে যে সব রেস্টুরেন্টে ঝালমুড়ি, মিষ্টি বা চটপটি পাওয়া যায়, সেগুলোও সরবরাহ করছে পাঠাও।
তিন চার কিলোমিটারের মধ্যে সাইক্লিস্টদের একটি সক্রিয় গ্রুপ রয়েছে। যারা সর্বদা প্রস্তুত থাকে রেস্টুরেন্টের খাবার অর্ডার দিয়ে তাদের পক্ষে যত দ্রুততম সময়ে তা নিয়ে গ্রাহকের ঠিকানায় রওনা হওয়া যায়- সে ব্যাপারে।
পাঠাও ফুড- এর দ্বিতীয় এই সংস্করণটি এমনভাবে তৈরি যাতে খাবার খুঁজে বের করার অভিজ্ঞতা আরও আনন্দদায়ক হয়ে ওঠে। পাঠাও ফুড অ্যাপটি খুললেই থাকছে ডিসকভারি পেজ। অ্যাপের ডিজাইনে পরিবর্তন আনার কারনে অ্যাপটি চালানো এখন আরও অনেক সহজ হবে।
পাঠাও ফুডের নতুন ফিচারগুলোর একটি হচ্ছে "কালেকশনস"। এই কালেকশনে থাকছে ব্যবহারকারীর পছন্দের রেস্টুরেন্টসমুহ। এর সাথে থাকছে নতুন রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে পরামর্শ। এই অ্যাপ বিভিন্ন স্থানের রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে ব্যবহারকারীদের অবগত করবে এবং ইতিমধ্যে পাঠাও ব্যবহারকারীদের মধ্যে জনপ্রিয় রেস্টুরেন্টসমুহের তালিকা সরবরাহ করবে।
নতুন অ্যাপটি আনার প্রধান উদ্দেশ্য, ব্যবহারকারীদের নতুন এবং আকর্ষণীয় অফারের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া। সহজভাবে রেস্টুরেন্ট খুঁজে বের করার জন্য ব্যবহারকারীর পছন্দের খাবারের রেস্টুরেন্টগুলোকে একসাথে গ্রুপে রাখা হবে।
পাঠাও এর সিইও হুসেইন এম ইলিয়াস বলেছেন, 'ট্রাফিককে হার মানানো থেকে শুরু করে ক্ষুধা মেটানো পর্যন্ত আমরা সবসময় চেষ্টা করছি আমাদের অ্যাপ ব্যবহারকারীদের জীবনকে আরও স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলতে। এই নতুন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আমরা শুধু খাদ্যরসিকদের চাহিদার যোগান দিচ্ছি না, সাথে কয়েক হাজার পাঠাও রাইডারদের জীবিকার ব্যবস্থা করছি এবং অসংখ্য ফুড আউটলেটকে ব্যবসায় টিকে থাকারও সুযোগ করে দিচ্ছি। স্থানীয় মানুষদের দিয়ে তৈরি স্থানীয় মানুষ ও ব্যবসার জন্য পাঠাও ফুড একটি স্থানীয় সল্যুশন।''
Source:- http://www.ittefaq.com.bd/science-and-tech/2018/05/08/156402.html