(http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/640x359x1/uploads/media/2018/05/04/b7455807a1bd52b560c8400a4afe4ffb-5aebcca191362.jpg?jadewits_media_id=1248516)
আপনি কি টুইটার ব্যবহার করেন? দ্রুত পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলুন। ৩৩ কোটি টুইটার ব্যবহারকারীর কাছে সতর্কবার্তা পাঠিয়েছে টুইটার কর্তৃপক্ষ। অভ্যন্তরীণ নেটওয়ার্কে সফটওয়্যার ত্রুটি ধরা পড়ার পর ব্যবহারকারীদের সতর্ক করেছে টুইটার। আজ শুক্রবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ত্রুটি বের হওয়ার ঘটনায় অভ্যন্তরীণ তদন্ত করেছে টুইটার কর্তৃপক্ষ। তাতে দেখা গেছে, টুইটার ব্যবহারকারীদের কোনো তথ্য চুরি হয়নি বা টুইটারের কোনো কর্মী এসব তথ্যের অপব্যবহার করেননি। তারপরও বাড়তি সতর্কতা হিসেবে সব টুইটার ব্যবহারকারীকে পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের ওপর গুরুত্ব দিতে বলেছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা।
অবশ্য, এ ঘটনায় কতজনের টুইটার পাসওয়ার্ডের ওপর প্রভাব পড়েছে সে সংক্রান্ত কোনো তথ্য দেয়নি টুইটার কর্তৃপক্ষ।
তবে এ ঘটনায় যথেষ্টসংখ্যক পাসওয়ার্ড কয়েক মাস ধরেই উন্মুক্ত হয়ে ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কয়েক সপ্তাহ আগে ওই বাগ বা সফটওয়্যার ত্রুটির খোঁজ পায় টুইটার। টুইটারের এক কর্মকর্তার বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ত্রুটির খোঁজ পাওয়ার পরপরই তা নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে জানানো হয়।
এ ঘটনার পর টুইটারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জ্যাক ডরসি এক টুইটে বলেছেন, 'আমরা সম্প্রতি একটি ত্রুটির খোঁজ পায় যাতে টুইটারের পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত হওয়ার আগে অভ্যন্তরীণ একটি লগ সিস্টেমে লেখা হত। এটি ঠিক করা হয়েছে। এ ঘটনায় কারও পাসওয়ার্ড বেহাত হয়নি। অভ্যন্তরীণ এ ঘটনাটি সবাইকে জানানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছি।'
টুইটার ব্যবহারকারীরা তাদের অ্যাকাউন্টে ঢুকতে গেলে সতর্ক বার্তা পাচ্ছেন।
টুইটারের ব্লগে এ ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে। এ ছাড়া পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের পাশাপাশি টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করে নিতে বলা হচ্ছে। এতে অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়া ঠেকানো যাবে।
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন পদ্ধতিতে ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা হিসেবে দুটি ধাপ থাকে। এর মধ্যে প্রথম ধাপটিতে ব্যবহারকারী সচরাচর ব্যবহার করে-এমন ফ্যাক্টর (পাসওয়ার্ড) থাকে। দ্বিতীয় ধাপটি হয় লগ-ইন প্রক্রিয়াটি বৈধ বা অনুমোদন বা অ্যাকসেস পাওয়ার চেষ্টা। প্রায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রথম ফ্যাক্টরটি পাসওয়ার্ড বা পিন নম্বর ব্যবহৃত হয়। দ্বিতীয় ফ্যাক্টর হিসেবে কোনো সংখ্যা, নম্বর বা অক্ষরের মিলিত সেট বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহারকারীর কাছে পাঠানো হয়।
Source:-http://www.prothomalo.com/technology/article/1481941/%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A4-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0