Skill Jobs Forum

Career Counseling, Self Development, Skill Enhancer => Career Planning - Career Mapping,- Career Path Findings => Career Planning => Topic started by: jihad on January 16, 2014, 11:00:24 AM

Title: The first 30 days of employment to one of the four acts
Post by: jihad on January 16, 2014, 11:00:24 AM
চাকরির প্রথম ৩০ দিনে যে চারটি কাজ অবশ্যই করবেন

(http://www.kalerkantho.com/assets/images/news_images/2014/01/15/image_41557.team-smiling-with-handshake.jpg)


কোনো অফিসে চাকরিতে যোগদান করার পর সেখানে কাজের শুরুটা যদি ভালো হয় তবে তা প্রতিষ্ঠানে আপনার ইমেজ ভালো করবে। ভালো ইমেজ তৈরি হলে প্রতিষ্ঠানে আপনার অবস্থান ভালো হবে এবং তা ভবিষ্যৎ উন্নতিতে কাজে আসবে। আর চাকরির শুরুতেই কোনো গন্ডগোল হলে তা অফিসে আপনার ইমেজ নষ্ট করবে। প্রতিষ্ঠানের চাকরির শুরুর এক মাসের জন্য চারটা করণীয় কাজ নিয়ে এক নিবন্ধ প্রকাশ করেছে বিজনেস ইনসাইডার।

১. সম্পর্ক তৈরি
কোনো অফিসের নতুন মানুষ হিসেবে ম্যানেজার বা অন্য কেউ নিশ্চয়ই আপনাকে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেবে। কিন্তু সেটাই একমাত্র বিষয় নয়। সবসময় তাদের সেটা করতে খেয়াল নাও থাকতে পারে। তাই নতুন সহকর্মীদের সঙ্গে পরিচয়ের সব সুযোগ ব্যবহার করতে হবে আপনাকে। নেটওয়ার্কিংয়ের এ যুগে আপনি জানেন না, কে আপনার উপকার করবে আর কে আগামী অবস্থানের জন্য সুপারিশ করবে।
এক্ষেত্রে পরামর্শ হল, প্রত্যেক রুমের সবার সঙ্গে পরিচিত হওয়া সম্ভব না হলেও কোথায় কে বসে তার একটা ধারণা তৈরি করুন। অনেক মানুষের সঙ্গে পরিচিত হলে সে বিষয়টা যথাসম্ভব নোট করে রাখুন। ভবিষ্যতে তা কাজে আসবে।


২. নিজের পদে আগ্রহ প্রকাশ
কোনো পদে মানুষ নিয়োগ করার পর সে যদি এসেই নতুন কোনো পদ খুঁজতে থাকে, তবে তা খুবই বিব্রতকর বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই আশা করে, কোনো পদে মানুষ নিয়োগ করার পর সে সেই পদে কমপক্ষে তিন থেকে ছয় মাস কাজ করবে। এ বিষয়টার ব্যতিক্রম হলে তা নতুন কর্মীর ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে।
প্রতিষ্ঠানের অন্যকোনো বিভাগ যদি আপনার খুবই পছন্দ হয়, তাহলে সে বিভাগের লোকদের সঙ্গে তাদের কাজের বিষয়ে আলোচনা করুন। এতে তাদের বিভাগ সম্পর্কে এবং প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আপনার আগ্রহ প্রকাশিত হয়, যা কাজে আসতে পারে।


৩. জেনে নিন কখন প্রশ্ন করতে হবে আর কখন চুপ থাকতে হবে
কোনো প্রতিষ্ঠানের নতুন কর্মী হিসেবে অনেক বিষয় জানতে হবে আপনাকে। এর মধ্যে রয়েছে কীভাবে টেলিফোন সিস্টেম কাজ করে। এছাড়া প্রতিষ্ঠানের অগ্রাধিকারের বিষয়গুলোও জানতে হবে। প্রতিষ্ঠানের কোনো কাজ বুঝে নিতে সঠিক প্রশ্নটি করাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক প্রশ্ন করতে পারলে আপনি যেমন গুরুত্বপূর্ণ বিবেচিত হবেন, আবার এতে ভুল হলে আপনি পরিণত হতে পারেন অফিসের ?মশা?-তে।
ঠিকভাবে এ কাজ করতে আপনাকে ডেস্কে একটা নোট রাখতে হবে। বিভিন্ন বিষয়ে নোট রাখার পর আপনি তা নিয়ে ম্যানেজারের সঙ্গে পরামর্শ ও প্রশ্ন করতে যেতে পারেন।


৪. ক্যাজুয়াল পেশাজীবী হওয়া শিখুন
কিছু অফিসের পরিবেশ খুবই কঠোর, কোথাও আবার কিছুটা শিথিল। তবে উভয় ক্ষেত্রেই একধরনের মানুষকে সবচেয়ে গুরুত্ব দেয়া হয়-?ক্যাজুয়াল পেশাজীবী।?
সফল পেশাজীবীরা কখনো পেশার মূল বিষয়গুলোর সঙ্গে আপোষ করে না। সময়নিষ্ঠা ও কর্তব্যনিষ্ঠা তাদের সব কাজে প্রকাশিত হয়। সফল পেশাজীবীরা সাধারণত অন্যের তুলনায় কাজে বেশি সময় ব্যয় করে। তবে তার মানে এই নয় যে, সবসময় তারা তাদের কাজের বিষয় নিয়েই আলাপ করে। আপনার নতুন কলিগদের আপনার সম্পর্কে জানারও সুযোগ দিন। কাজের বাইরেও তাদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলুন।
এ বিষয়টির সম্পূর্ণ ভারসাম্য বজায় রাখা কঠিন। এ কারণে আপনি সঠিক স্থানে আছেন কিনা তা চিন্তা করুন। প্রতিষ্ঠানের সব স্থানে সম্মানিত কোনো মানুষকে অনুসরণ করুন।


Source: http://goo.gl/8HGQT6