দরিদ্র অঞ্চলে এবং উন্নয়নশীল দেশে বসবাসরত মানুষের জন্য শিক্ষার অ্যাক্সেস উন্নত করতে প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শিশু প্রতি এক ল্যাপটপ মত দাতব্য অবকাঠামোগত প্রদানের জন্য নিবেদিত যা দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা উপকরণ অ্যাক্সেস করতে পারে।
এমআইটি মিডিয়া মিডিয়া ল্যাবের একটি গ্রুপ ওলপিসি ফাউন্ডেশনটি কয়েকটি বড় কর্পোরেশন দ্বারা সমর্থিত, শিক্ষাগত সফ্টওয়্যার প্রদানের জন্য $ 100 ল্যাপটপ বিকাশের লক্ষ্যে একটি লক্ষ্যপূর্ণ লক্ষ্য রয়েছে। ল্যাপটপ 2008 হিসাবে ব্যাপকভাবে উপলব্ধ ছিল। তারা খরচ বা বিক্রি ভিত্তিতে দূরে দেওয়া হয়।
আফ্রিকায়, আফ্রিকার উন্নয়নে নতুন অংশীদারিত্ব (এনইপিএডি) একটি " ই-স্কুল প্রোগ্রাম " চালু করেছে যার মধ্যে সবগুলো 600,000 প্রাথমিক এবং উচ্চ বিদ্যালয় কম্পিউটার সরঞ্জাম, শিক্ষণ উপকরণ এবং 10 বছরের মধ্যে ইন্টারনেটের অ্যাক্সেস সরবরাহ করবে । [50] একটি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা প্রকল্প, nabuur.com নামে পরিচিত, [51] সাবেক আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টনের সমর্থনে শুরু হয়েছিল, সামাজিক উন্নয়নের বিষয়গুলিতে ব্যক্তিদের সহযোগিতা করার জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করে।
ভারত এমন প্রযুক্তির উন্নয়ন করছে যা সরাসরি শিক্ষার্থীদের দূরত্ব শিক্ষা প্রদানের জন্য ভূমি ভিত্তিক টেলিফোন এবং ইন্টারনেট অবকাঠামোকে ছাড়িয়ে যাবে। ২004 সালে, ভারতীয় স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন ইডাস্যাট চালু করেছিল , এটি একটি যোগাযোগ উপগ্রহ যা শিক্ষামূলক উপকরণের অ্যাক্সেস প্রদান করে যা দেশের জনসংখ্যার অধিকতর কম খরচে পৌঁছাতে পারে। [52]
Source: https://en.wikipedia.org/wiki/Education