News:

Skill.jobs Forum is an open platform (a board of discussions) where all sorts of knowledge-based news, topics, articles on Career, Job Industry, employment and Entrepreneurship skills enhancement related issues for all groups of individual/people such as learners, students, jobseekers, employers, recruiters, self-employed professionals and for business-forum/professional-associations.  It intents of empowering people with SKILLS for creating opportunities, which ultimately pursue the motto of Skill.jobs 'Be Skilled, Get Hired'

Acceptable and Appropriate topics would be posted by the Moderator of Skill.jobs Forum.

Main Menu

মঙ্গলগ্রহে নতুন প্রজন্মের ‘মার্স হেলিকপ্টার’ পাঠাচ্ছে নাসা

Started by Monirul Islam, May 23, 2018, 02:45:09 PM

Previous topic - Next topic

Monirul Islam

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা আগামী ২০২০ সালে মঙ্গলগ্রহে অবতরণযোগ্য নতুন প্রজন্মের প্রযুক্তির একটি 'মার্স হেলিকপ্টার' পাঠাতে যাচ্ছে। ফলে প্রথমবারের মতো মহাবিশ্বের কোনো গ্রহে হেলিকপ্টার জাতীয় যান পাঠানো হচ্ছে। একটি স্পেস রোভারে করে মঙ্গলে এই হেলিকপ্টার পাঠানো হবে।

নাসা জানিয়েছে,'মার্স হেলিকপ্টার' নামের এই যানটি রিমোট-কন্ট্রোলড প্রযুক্তিতে চলবে। অর্থাৎ দূর থেকে একে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। এই হেলিকপ্টারে থাকবে পরস্পর বিপরীত দিকে ঘূর্ণায়মান দু'টো ব্লেড বা পাখা। এর ফিউজলাজ বা মূল কাঠামোটার আকার হবে একটি সফটবলের মতো।

আর স্পেস রোভারটি এমনভাবে তৈরি করা হচ্ছে যেন তা মঙ্গলগ্রহের পাতলা বায়ুমণ্ডলে যখন তখন উড়তে পারে। এর ব্লেডগুলো প্রতি মিনিটে প্রায় তিন হাজারবার ঘুরতে পারবে, যা পৃথিবীতে ব্যবহৃত হেলিকপ্টারগুলোর তুলনায় প্রায় ১০ গুণ।

নাসার জেট প্রোপালশান ল্যাবরেটরি'র অধীনে মার্স হেলিকপ্টার প্রকল্পের ব্যবস্থাপক মিমি অং এক বিবৃতিতে জানান, পৃথিবীর হেলিকপ্টারগুলো সর্বোচ্চ ৪০ হাজার ফুট উচ্চতা পর্যন্ত ওঠে। মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের মাত্র এক শতাংশ। মঙ্গলগ্রহ-মার্স হেলিকপ্টার

'সুতরাং আমাদের হেলিকপ্টার যখন মঙ্গলের পৃষ্ঠে থাকবে, তখন পৃথিবীর হিসেবে সে এক লাখ ফুট পর্যন্ত ওপরে উঠে যেতে পারবে,' বলেন মিমি অং।

নাসার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রোটরক্রাফটটি একটি গাড়ির সমান বড় রোভারে সংযুক্ত অবস্থায় লাল গ্রহের পিঠে নামবে। মার্স হেলিকপ্টারকে মাটিতে নামিয়ে রেখে ওই রোভার নিরাপদ দূরত্বে চলে যাবে। সেখান থেকে এটি পৃথিবী থেকে পাঠানো নির্দেশ রিলে করবে হেলিকপ্টারের দিকে। অবতরণের পর ব্যাটারিগুলো পুরোপুরি চার্জ হওয়ার পর হেলিকপ্টারটির টুকটাক ফাংশনের পরীক্ষা নেয়া হবে। এরপর পৃথিবী থেকে নিয়ন্ত্রণকারীরা একে নির্দেশ দেবেন প্রথম স্বতন্ত্র ফ্লাইটের জন্য।

Source: http://www.bd-pratidin.com/tech-world/2018/05/12/329625