News:

Skill.jobs Forum is an open platform (a board of discussions) where all sorts of knowledge-based news, topics, articles on Career, Job Industry, employment and Entrepreneurship skills enhancement related issues for all groups of individual/people such as learners, students, jobseekers, employers, recruiters, self-employed professionals and for business-forum/professional-associations.  It intents of empowering people with SKILLS for creating opportunities, which ultimately pursue the motto of Skill.jobs 'Be Skilled, Get Hired'

Acceptable and Appropriate topics would be posted by the Moderator of Skill.jobs Forum.

Main Menu

Tips to success in career.

Started by mim, May 12, 2019, 01:03:02 PM

Previous topic - Next topic

mim

পেশায় সাফল্যের কিছু পরামর্শ


কর্মক্ষেত্রে সুখী হওয়ার উপায়
কর্মজীবন নিয়ে সুখী নন? মানসিক চাপ কমানোর চেষ্টা করুন। কর্মপরিবেশ যতই কঠিন হোক, সেখানে টিকে থাকার লড়াইয়ে জয়ী হতে হবে। সত্যিকারের সাফল্যের গল্পগুলো আপনাকে এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করবে। সার্বিক জীবনযাত্রা ও পেশাজীবনে উন্নতির জন্য কয়েকটি পরামর্শ:

সংকল্প নিয়ে শুরু
প্রতিটি দিনের শুরুতে একটা সংকল্প করুন। এতে আপনার আত্মসচেতনতা বাড়বে। ফলে কাজের মধ্যেই আপনি এমন কোনো দিক খুঁজে পাবেন, যা এত দিন এড়িয়ে গেছেন। যেমন: কী কী কাজ করতে আপনার সমস্যা হয় এবং কোন বিষয়ে আপনি আসলেই আনন্দ পান ইত্যাদি।

নিজের প্রতি প্রশ্ন
নতুন কোনো কাজ বা সভা অথবা কারও সঙ্গে আলাপচারিতা শুরু করার আগে নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, 'আমি এ কাজের মাধ্যমে কী আশা করি?' উত্তরটা খুঁজে বের করলেই আপনার কাজটা অনেক সহজ হয়ে যাবে। আর তাতে পেশাগত কারণে মানসিক চাপজনিত অনিদ্রা ও উদ্বেগ থেকে মুক্তি পাবেন।
নিজেকে খুঁজে নিন: অফিসে নিজেকে সবকিছু থেকে বিচ্ছিন্ন বা বহিরাগত মনে হলে খুঁজে বের করুন, কেন এমনটা হচ্ছে এবং কর্মস্থলের কোন কোন কাজ আপনার অগোচরে হচ্ছে। চিহ্নিত করার পর সেগুলোর সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করার চেষ্টা করুন।

শেষের ভাবনা
একটি সভা, ই-মেইল বা ফোনালাপ কীভাবে শেষ করবেন-আগেই ভেবে নিন। আপনি কি বিনয়ী, অটল, সংস্কারমুক্ত ও উদারমনা? সহকর্মী এবং আশপাশের অন্যদের মধ্যে কি এসব বৈশিষ্ট্য আছে? সবার সঙ্গে সহযোগিতামূলক আচরণ করুন। এতে পেশাগত অনেক সমস্যা সমাধানের সুযোগ খুঁজে পাবেন।

খেয়াল থাকা চাই
খেয়াল রাখুন, আপনার হাতের মুঠোয় কী আছে-স্টিয়ারিং হুইল, চায়ের কাপ না কি অন্য কিছু? আপনি সেটা কেমন করে ধরেছেন? অনেক সময় আমরা খুব জোরে চাপ দিয়ে ধরি। এতে অজান্তেই বেড়ে যায় উদ্বেগ। শিখে নিন, কীভাবে নিজের মানসিক উদ্বেগ শনাক্ত করা যায়। তাহলে সেটা বড় কোনো সমস্যা তৈরি করার আগেই আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

সহানুভূতি থেকে শিক্ষা
সম্ভাব্য সংঘাতময় পরিস্থিতিতে অন্যের প্রতি সমবেদনামূলক দৃষ্টিভঙ্গিই আপনাকে চালিত করবে। কেউ যদি আপনার ওপর অসন্তুষ্ট হয়, তারা কীভাবে আপনার সঙ্গে কথা বলবে বলে মনে করেন? গল্পের উল্টোদিক অর্থাৎ অন্যদের মনোভাবটাও আন্দাজ করার চেষ্টা করুন। পরিস্থিতি ঠিকই আপনার নিয়ন্ত্রণে আসবে।

অন্যের প্রতি সাহায্যের হাত
যদি হতাশা বোধ করেন, অন্যকে কাজে সহায়তা করে দেখতে পারেন। নিজের কাজ থেকে সাময়িক এ বিরতি আপনার মনকে ভারমুক্ত করবে। এতে আপনি আবার কাজে ফিরে আসার প্রেরণা পাবেন। বিজ্ঞান গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে, মানুষ অন্যকে যত বেশি সাহায্য করতে পারে, নিজেকে তত বেশি সুখীঅনুভব করে।

অন্যের চোখে নিজেকে দেখা
কাউকে গুরুত্বপূর্ণ কোনো ই-মেইল পাঠানোর আগে নিজের ঠিকানায় পাঠান। প্রাপক হিসেবে সেটা খুলে পড়ুন। মনে হবে, অনেক কিছু পাল্টানো দরকার। মেইলটা অন্যকে পাঠিয়ে দেওয়ার আগে আরও সম্পাদনা করা জরুরি।
রিডার্স ডাইজেস্ট অবলম্বনে আশিস আচার্য

Source: The Daily Prothom Alo